Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

আকাশ পথে

দেশে বিদেশে ভ্রমনপিয়াসী মানুষের কাছে যাতায়াতে গতি সঞ্চার করে এয়ারলাইন্সগুলো। ঘুরে বেড়ানোর সুবিধার্থে এই সব পরিবহনের তথ্য উপাত্ত সংগ্রহে রাখা দরকার।
‘ফ্লাই ফার্ষ্ট, ফ্লাই সেফ’ ¯েøাগানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ আকাশপথে যাত্রী পরিবহন শুরু করেছে এই বিমান সংস্থাটি। গত ১৭ই জুলাই, ২০১৪ইং থেকে চট্রগ্রাম ও যশোর ফ্লাইট দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে এয়ারলাইন্সটি। পরবর্তীতে কক্সবাজার ফ্লাইটটি চালু করা হয়। এছাড়াও পর্যায়ক্রমে ঢাকা সিলেট ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স এর বহরে রয়েছে পৃথিবীর সর্বাধুনিক উঅঝঐ-৮-ছ৪০০ এর দুইটি ঞঁৎনড়ঢ়ৎড়ঢ় এয়ারক্রাফট। ইউএস বাংলা এয়ার লাইন্সের ঢাকা চট্টগ্রাম রুটে ৩টি, ঢাকা যশোর রুটি ২টি এবং ঢাকা কক্সবাজার রুটে ১টি করে এবং ঢাকা সৈয়দপুর রুটে ১টি করে ফ্লাইট প্রতিদিন চলাচল করে। ঢাকা সিলেট রুটের ফ্লাইটটি এখনো চালু হয়নি।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশ সরকারের মালিকানাধীন একটি বিমান সংস্থা। ১৯৭২ সালের ৪ জানুয়ারি বিমান বাহিনীর উট-৩ বিমান নিয়ে এর যাত্রা শুরু হয়। এ সময়ে বিমান বর্তমানে এশিয়া এবং ইউরোপের ১৮ টি গন্তব্যে বিমান যাত্রী এবং পণ্য পরিবহণ করছে। আন্তর্জাতিক রুটে বিমানের গন্তব্যগুলো হল- লন্ডন, রোম, আবুধাবী, কুয়েত, জেদ্দা, বাহরাইন, কুয়েত, দুবাই, বিয়াদ, দিল্লী, কাঠমান্ডু, কলকাতা, হংকং ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর এবং সিঙ্গাপুর। সম্প্রতি লন্ডন, ম্যানচেস্টার, রোম এবং মিলান-এ বিরতিহীন ফ্লাইট চালু করা হয়েছে। অভ্যন্তরীণ গন্তব্যগুলো হল ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার। বিমানের অফিসগুলো ছাড়াও িি.িনরসধহ-ধরৎষরহবং.পড়স সাইট থেকে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টিকেট বুকিং দেয়া যায়। বুকিং বাতিল করার জন্য িি.িনরসধহ-ধরৎষরহবং.পড়স সাইটে গিয়ে ‘রিফান্ড রিকোয়েস্ট’ ফরম ডাউনলোড করার পর সেটি পূরণ করে রনবৎবভঁহফ@নফনরসধহ.পড়স ঠিকানায় ফরমটি ই-মেইল করে দিতে হয়। যে ক্রেডিট কার্ডটি ব্যবহার করে টিকেট বুকিং দেয়া হয়েছে সেটিতেই রিফান্ড করা হয়। প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে ২ টি বিলিং সাইকেলের প্রয়োজন হতে পারে। যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যেতে পারে রনবৎবভঁহফ@নফনরসধহ.পড়স এই ঠিকানায়। বিমানের চড়ার আগে চেক ইন-এর সময় কমানোর জন্য যাত্রীদের ফ্লাইটের ৩ ঘন্টা আগে উপস্থিত হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। ভিসাসহ পাসপোর্ট হাতের কাছে রাখার পরামর্শ দেয়া হয় যাত্রীদের। এরপর নিরাপত্তা তল্লাশী সম্পন্ন করে ওয়েটিং লাউঞ্জে অপেক্ষা করার পরামর্শ দেয়া হয়। চেক ইন কাউন্টার ফ্লাইটের এক ঘন্টা আগে বন্ধ করা হয় আর গেট বন্ধ করা হয় ২০ মিনিট আগে। যারা প্রথমবার ভ্রমণ করছেন তাদের তিন ঘন্টা আগে চেক ইন করতে বলা হয়। বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা ৩০ কেজি, ইকোনমি ক্লাসের যাত্রীরা ২০ কেজি ওজনের লাগেজ নিতে পারেন। শিশুদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১০ কেজি ওজনের একটি লাগেজ নেয়া যেতে পারে। ইকোনমি ক্লাসের যাত্রীরা সর্বোচ্চ ৭ কেজি এবং বিজনেস ক্লাসের যাত্রীরা সর্বোচ্চ ১০ কেজি ওজনের লাগেজ নিতে পারে। লাগেজের আকার ২২²দ্ধ১৮²দ্ধ১০² এর মধ্যে হতে হয়। বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৩য় তলায় ‘দি মুসলিম লাউঞ্জ’ রয়েছে। একা ভ্রমণ করা অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য অপ্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য চেক ইন এবং প্রস্থানের ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়। তবে এজন্য বুকিং এর সময় বিশেষ ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানাতে হয়। হুইল চেয়ার অসুস্থ এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করে থাকে বিমান কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও পশ্চিমা প্রভাব মিলিয়ে তাজা খাবারের সৃষ্টিশীল মেন্যুর ব্যবস্থা করা হয় বিমানের ফ্লাইটগুলোয়। বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার অত্যান্ত সতর্কতার সাথে খাবার প্রস্তুত করে থাকে ফ্লাইটগুলোর জন্য। শুধু বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সই নয় বাংলাদেশের বিমান ব্যবহারকারী অনেক বিমান সংস্থা বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সার্ভিসের সেবা নিয়ে থাকে। টাটকা মৌসুমী শাক-সবজি দিয়ে তৈরি সালাদ। চিকেন কারি এবং দেশে উৎপাদিত সুগন্ধি চালের ভাত, সেই সাথে লেবু এবং গ্রীন চিলি। গোলাপ জলের সুগন্ধযুক্ত এবং বাদাম সমৃদ্ধ পায়েশ। টাটকা মৌসুমী ফলের সালাদ। ভাতের সাথে মাংসের তরকারী, মুগডাল, মৌসুমী শাক-সবজি, গ্রীন চিলি, বাটার নান ও দই। বিভিন্ন তাজা ফলের রস, পনির, মাশরুম, মাখন, জ্যাম, চা, কফি। এছাড়া বিমান কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোয় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংকের কাজ করে থাকে। দেশের বাইরে আসাযাওয়ার সময় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুসৃত নিয়মকানুন আছে। ব্যক্তিগত বা গৃহস্থলির কাজে ব্যবহৃত পণ্যের জন্য কোন শুল্ক দিতে হয় না। সর্বোচ্চ দু’টি স্যুটকেস শুল্কমুক্তভাবে নেয়া যায়। তবে তৃতীয় স্যুটকেসে বইপত্র, সাময়িকী বা শিক্ষার উপকরণ থাকলে তার জন্য কোন শুল্ক দিতে হয় না। তবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে কোন কিছু আনলে তার জন্য শুল্ক দিতে হয়। কিছু পণ্য শুল্কমুক্তভাবে আনা যায়। তবে প্রত্যেকে একটি করে আনতে পারেন। পণ্যগুলো হল- ক্যাসেট প্লেয়ার, টুইনওয়ান, ডিষ্কম্যান, ওয়াকম্যান অডিও, বহনযোগ্য অডিও সিডি প্লেয়ার, ডেস্কটপ/ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রিন্টার ও ইউপিএস সহ, কম্পিউটার স্ক্যানার, কম্পিউটার প্রিন্টার, ফ্যাক্স মেশিন, ভিডিও ক্যামেরা ঐউ ঈধস, উঠ ঈধস, ইঊঞঅ ঈধস এবং চৎড়ভবংংরড়হধষ কাজে ব্যবহৃত হয় এরুপ ক্যামেরা ব্যতীত, ষ্টীল ক্যামেরা, ডিজিটাল ক্যামেরা, সাধারণ, পুশবাটন, কর্ডলেস টেলিফোন সেট, সাধারণ ইলেক্ট্রিক ওভেন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, রাইস কুকার, প্রেসার কুকার, টোষ্টার, স্যান্ডউইচ মেকার, বেøন্ডার, ফুড প্রসেসর, জুসার, কফি মেকার, সাধারণ ও বৈদ্যুতিক টাইপরাইটার, গৃহস্থলী সেলাই মেশিন (ম্যানুয়াল, বৈদ্যুতিক, টেবিল, প্যাডেষ্টাল ফ্যান, সিলিং ফ্যান, স্পোর্টস সরঞ্জাম ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য ২০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ, রৌপ্য অলংকার এক প্রকার অলংকার ১২ টির অধিক হইবে না, এক কার্টন ২০০ শলাকা সিগারেট, ২৯ ইঞ্চি পর্যন্ত রঙ্গিন ঈজঞ সাদা কালো টেলিভিশন, ভিসিআর, ভিসিপি, সাধারণ সিডি ও দুইটি স্পীকারসহ কম্পোনেট মিউজিক সেন্টার সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি, এলডি, এমডি সেট, ভিসিডি, ডিভিডি, এলিডি, এমডি, বøু রেডিক্স প্লেয়ার, এলসিডি কম্পিউটার মনিটর টিভি সুবিধা থাকুক বা নাই থাকুক ১৭ ইঞ্চি পর্যন্ত, একটি মোবাইল, সেলুলার ফোন সেট।
আর কিছু পণ্য ব্যাগেজ হিসেবে আমদানী করা হলেও শুল্ক দিতে হয়। সেগুলোর তালিকা- চষধংসধ, খঈউ. ঞঋঞ ও অনুরুপ প্রযুক্তির টেলিভিশন, ১৮ ইঞ্চি থেকে হইতে ২১ ইঞ্চি পর্যন্ত ৭,৫০০ টাকা, ২২ ইঞ্চি থেকে হইতে ২৯ ইঞ্চি পর্যন্ত ১৫,০০০ টাকা, ৩০ ইঞ্চি থেকে হইতে ৩৬ ইঞ্চি পর্যন্ত ২০,০০০ টাকা, ৪৭ ইঞ্চি থেকে হইতে ৫২ ইঞ্চি পর্যন্ত ৭০,০০০ টাকা, ৫৩ ইঞ্চি বা তার উর্দ্ধে সাইজ ১০,০০,০০০ টাকা। স্পীকারসহ কম্পোনেনট মিউজিক সেন্টার, সিডি, ভিসিডি, ডিভিডি, এলডি, এমডি, বøু রেডিক্স সেট ৪,০০০ টাকা। ৪এর অধিক তবে সর্বোচ্চ ৮ টি স্পীকারসহ মিউজিক সেন্টার, স্পীকার নির্বিশেষে হোম থিয়েটার সিডি, ডিভিডি, এলডি, এমডি, বøু রেডিক্স সেট ৮,০০০ টাকা। রেফ্রিজারেটর, ডিপ ফ্রিজার ৫,০০০ টাকা, ডিশ ওয়াশার, ওয়াশিং মেশিন, ক্লথ ড্রাইয়ার ৩,০০০ টাকা, এয়ারকুলার/,এয়ারকন্ডিশনার। উইন্ডো টাইপ ৭,০০০ টাকা। ¯িøট টাইপ ১৫,০০০ টাকা। ওভেন বার্ণারসহ ৩,০০০ টাকা। ডিশ এন্টেনা ৭,০০০ টাকা। স্বর্ণবার বা স্বর্ণ পিন্ড সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম ১৫০ টাকা। রৌপ্যবার বা রৌপ্য পিন্ড সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম প্রতি ১১.৬৬৪ গ্রাম ৬ টাকা। ঐউ ঈধস, উঠ ঈধস, ইঊজঅ ঈঅগ এবং চৎড়ভবংংরড়হধষ কাজে ব্যবহৃত হয় এরূপ ক্যামরা। এয়ারগান, এয়ার রাইফেল ৫,০০০ টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রাণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে আমদানিযোগ্য, আমদানী নীতি আদেশ ২০০৯-২০১২ দ্রষ্টব্য ঝাড়বাতি ৩০০ টাকা। কার্পেট ১৫ বর্গ মিটার পর্যন্ত ৩০০ টাকা প্রতি বর্গমিটার। বাংলাদেশ সরকারের সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত এয়ার ট্রান্সপোর্ট অপারেটিং লাইসেন্স অনুসারে ২০০৫ সালে আভ্যন্তরিন এবং আন্তর্জাতিক রুটে এটি যাত্রী এবং পণ্য পরিবহনের কাজ শুরু করে। ২০০৭ সালের ১০ জুলাই থেকে এটি দেশীয় রুটে নিয়মিত যাত্রী পরিবহন করে।
ইউনাইটেড এয়ারওয়েজের ৭টি নিজস্ব এয়ারক্রাফট রয়েছে। ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং যশোরের রুটসমুহের ফ্লাইট প্রতিদিন পাওয়া যায়। ঢাকা, সৈয়দপুর এবং রাজশাহীর ফ্লাইটসমূহ রবিবার এবং বৃহস্পতিবার পাওয়া যায় ঢাকা সিলেটের রুটের ফ্লাইট রবিবার, সোমবার, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার পাওয়া যায়। ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ আন্তর্জাতিক যেসকল রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করে। ঢাকা জেদ্দা রুটের ফ্লাইট সমূহ মঙ্গলবার এবং বৃহস্পতিবার পাওয়া যায়। ঢাকা দুবাই রুটের ফ্লাইট শনিবার এবং বৃহস্পতিবার পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম দুবাই রুটের ফ্লাইটসমূহ শনিবার এবং শুক্রবার পাওয়া যায়। ঢাকা কুয়ালালামপুর রুটের ফ্লাইট সোমবার, মঙ্গলবার এবং বৃহস্পতিবার পাওয়া যায়। ঢাকা কাঠমুন্ডু রুটের ফ্লাইট সোমবার, মঙ্গলবার এবং বুধবার পাওয়া যায়। ঢাকা ব্যাংকক রুটের ফ্লাইট বৃহস্পতিবার এবং রবিবার পাওয়া যায়। ঢাকা কলকাতা রুটের ফ্লাইট রবিবার, সোমবার, বুধবার এবং শুক্রবার পাওয়া যায়। চট্টগ্রামের হাবিব গ্রæপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ। বর্তমানে কানাডায় তৈরি ৫০ আসনের দু’টি উধংয-৮-ছ৩০০ এয়ারক্রাফ্ট রয়েছে এর বহরে। শীঘ্রই সুপরিসর বোয়িং ৭৫৭ বিমান যোগ করার পরিকল্পনা আছে। কেবল অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ, আন্তর্জাতিক কোন রুটে এখন পর্যন্ত রিজেন্টের ফ্লাইট নেই। বাংলাদেশী যাত্রীদের ক্ষেত্রে টিকেট ক্রয়ের ক্ষেত্রে নাম ও যোগাযোগ নম্বর প্রয়োজন হয়। ঢাকায় এই কোম্পানীর নিজস্ব দুটি সেলস সেন্টার রয়েছে। সেলস সেন্টার দুটি গুলশান ও মতিঝিলে অবস্থিত। এছাড়া ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকেট সংগ্রহ করার ব্যবস্থা রয়েছে। রিজেন্টের অনুমোদিত ধানমন্ডিতে অবস্থিত একটি ট্রাভেল এজেন্সী হল ভিশন ট্রাভেল কনসালটেন্ট। যোগাযোগ: ০২-৯১৩৬৪১৯, ০২-৯১৩৮৭২০। অনলাইনে বিল পরিশোধের ব্যবস্থা রয়েছে। অনলাইনে ভিসা, মাস্টার ডিবিবিএল নেক্সাস এবং ডি বি বি এল নেট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে বিল পরিশোধের ব্যবস্থা রয়েছে। ব্রাজিলের তৈরি ৫০ আসনের জেট ইঞ্জিনচালিত ই-১৪৫ এমব্রেয়ার উড়োজাহাজের মাধ্যমে এই এয়ারলাইন্সটি দেশের অভ্যন্তরীণ বিমান যোগাযোগ ক্ষেত্রে যাত্রা শুরু করেছে। এটি দেশের প্রথম প্রাইভেট এয়ারলাইন্স, যেটি জেট ইঞ্জিন চালিত এয়ারক্রাফট দিয়ে যাত্রা শুরু করেছে। এমব্রায়ার ই-১৪৫ হচ্ছে বেশ নির্ভরযোগ্য প্লেন, যা দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ এবং আঞ্চলিক রুটগুলোতে অনায়াসে ফ্লাইট পরিচালনা সম্ভব। আরামপ্রদ ভ্রমণের জন্য বেশ সুনাম রয়েছে এই এয়ারক্রাফটটির। ফ্লাইট পরিচালনায় রয়েছেন ১২ জন দেশি ও ৬ জন বিদেশি পাইলট।