Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

অপুর বিরুদ্ধে থানায় জিডির সিদ্ধান্ত!

চিত্র নায়িকা অপু বিশ্বাস কী সত্যি সত্যি সিনেমাকে গুডবাই জানিয়েছেন। তা না হলে তাকে পাওয়া যাচ্ছে না কেন? অপু বিশ্বাস বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে একজন নির্ভরযোগ্য তারকা হয়ে উঠেছিলেন। এক সময় শাকিব খান আর অপু বিশ্বাস জুটিই বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিয়েছে। অথচ অপু বিশ্বাসকে পাওয়া যাচ্ছে না। গুলশান নিকেতনে তিনি যে বাসায় থাকতেন সেটি এখন ভাড়া দেয়া হয়েছে। ভাড়াটেও অপুর খোঁজ জানেন না। চলচ্চিত্রের মানুষজনের কাছেও অপু বিশ্বাসের ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই। কেউ বলছেন অপু হয়তো দেশে নেই। কলকাতায় আছেন। আসলে তিনি কোথায় আছেন, কেন চলচ্চিত্র থেকে দূরে সরে রয়েছেন এনিয়ে রহস্যের ডালপালা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এদিকে অপু অভিনীত ৪/৫টি ছবির শ্যুটিং দীর্ঘ দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। ছবিগুলোর প্রযোজক, পরিচালক প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখছেন অপু ফিরে আসবেন। ছবিগুলোর কাজ আবার শুরু হবে। আর্থিক বিপর্যয় থেকে তারা মুক্তি পাবেন। কিন্তু অপুর দেখা নেই। তাই ছবিগুলোর প্রযোজক যৌথভাবে ‘অপু নিখোঁজ’ এমন অভিযোগে থানায় জিডি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

নোবেল সাহিত্য পুরস্কার বব ডিলান কেন নিশ্চুপ?

এবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বিশ্বখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী বব ডিলান। কিন্তু তিনি এই পুরস্কার আদৌ গ্রহণ করবেন কি না এনিয়ে অনিশ্চিয়তা দেখা দিয়েছে। কারণ নোবেল পুরস্কার প্রদান কমিটি এবার সাহিত্যে বব ডিলানের নোবেল পুরস্কার পাওয়ার ঘোষণা দেবার পরও ডিলান কমিটির সঙ্গে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগাযোগ করেননি। তবে পুরস্কার ঘোষণার পর নিজস্ব ওয়েবসাইটে বব ডিলান-এর তথ্য সংযোজন করেছিলেন। কিন্তু হঠাৎ করেই ওয়েবসাইট থেকে নোবেল পুরস্কার সংক্রান্ত সকল তথ্য তুলে নেন। আর তাই প্রশ্ন উঠেছে বব ডিলান কী শেষ পর্যন্ত পুরস্কার গ্রহণ করবেন না? পুরস্কার ঘোষণার পর নোবেল কমিটির সঙ্গে যোগাযোগ না করা এবং এব্যাপারে নিষ্পৃহ থাকাকে মূর্খ্যতা ও অহংকারী আচরণ বলে মন্তব্য করেছে নোবেল কমিটি।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী বব ডিলান এবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় বিশ্বজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। পক্ষে-বিপক্ষে নানা মন্তব্য করেছেন বিশ্বখ্যাত অনেক ব্যক্তি। বিষয়টি বব ডিলানের মোটেও পছন্দ হয়নি। সে জন্য এই পুরস্কারের ব্যাপারে কোনো প্রকার আগ্রহই দেখাচ্ছেন না তিনি। এখন দেখার বিষয় তিনি শেষ পর্যন্ত পুরস্কার গ্রহণ করবেন নাকি প্রত্যাখ্যান করবেন?

অভিনয়ের ৫০ বছর রঙ বেরঙের অনেক ভালোবাসা প্রত্যাখ্যান করেছি

-নায়করাজ রাজ্জাক

Razzakকী যে হয়েছে! সেই ভালোবাসা যেন এখন আর নাই। এখনকার ছেলে-মেয়েদের অনেকে সিনেমায় অভিনয় করতে আসে একটা ভালো বিয়ের জন্য। দুএকটা ছবিতে একটু ভালো অভিনয় করলেই মিডিয়া তাকে নিয়ে হৈ চৈ ফেলে দেয়। এই সুযোগে বিশেষ করে মেয়ে অভিনেত্রীদের অনেকে একটা ভালো ‘বর’ খুঁজে নেয়। তারপর সিনেমার দিকে আর তাকায়ও না। এভাবে তো আর আমাদের সিনেমাকে এগিয়ে নেয়া যাবে না। সিনেমার জন্য প্রেম চাই, ভালোবাসা চাই।

কথাগুলো বলেছেন নায়করাজ রাজ্জাক। সিনেমায় নায়ক জীবনের ‘পঞ্চাশ’ বছর পার করলেন তিনি। এ উপলক্ষে চ্যানেল আইতে এক আড্ডায় ফেলে আসা দিনগুলোর ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছিলেন। নায়করাজ রাজ্জাক বলেন, শুধু চলচ্চিত্রের প্রয়োজনে রঙ বেরঙের অনেক ভালোবাসাও হাতছানিকে অপেক্ষা করেছি। এদেশে এক সময় উর্দু ছবির দাপট ছিল। কিন্তু আমরা আমাদের বাংলা ছবির প্রতি ভালোবাসাকেই সবসময় গুরুত্ব দিয়েছি। এখনও সেই ভালোবাসাকে নিয়েই আছি। বর্তমান সময়ের বাংলা ছবি নিয়ে অনেক অনেক কথা বলেন। সবার কাছে আমার একটা প্রশ্ন- কথাগুলো কী ভালোবেসে বলেন? তাহলে ভালোবাসার জায়গাটায় এত দৈন্যদশা কেন?